Tomb of Nawab Shuja Uddin Khan

So nice place...so beautiful...

Five minutes walking distance between my house...

Good place.

Gud place

Very religious place.

Love it

Great place

Historical place

Tourist attraction.

Good

Awesome

Good place

Nice place

#বাংলার_দ্বিতীয়_নবাব_সুজা_উদ্দিন_মহাম্মদ_খান

অনেকেই মনে করেন নবাবী আমলের সেরা নবাব ছিলেন সুজাউদ্দিন। নবাব হিসেবে কেমন ছিলেন সুজাউদ্দিন আসুন দেখা যাক। নবাব মুর্শিদকুলী খানের পর নবাবী করেছিলেন তাঁরই জামাই সুজাউদ্দিন। সুজাউদ্দিন নবাবী জাঁকজমক দেখাতে খুব ভালবাসতেন। তাঁর নবাবী আমলে প্রায়ই তিনি হাতিতে রুপাের তাঞ্জামে চেপে শহর দেখতে বেড়াতন। সেই ভ্রমণও ছিল দেখবার মতো। নবাবী জলুস মুরশিদাবাদের পথ ঘুরে পুনরায় চেহেল সেতুনে ফিরে আসতাে। সুজাউদ্দিনের জন্ম হয় বুরহানপুরে। মুর্শিদকুলী দাক্ষিণাত্যে যখন ছিলেন সেই সময় সুজা খাঁর সঙ্গে তার একমাত্র কন্যা জিন্নতউন্নেসার বিয়ে হয়। জামাই সুজাউদ্দিন তখন থেকেই শ্বশুরের কাছে থাকতেন। নবাব মুর্শিদকুলী খান সুবে বাংলার দেওয়ানী পেয়ে সুজা খাঁকে প্রথমে উড়িয্যার নায়েব-দেওয়ান এবং পরে নায়েব -নাজিমের পদে নিযুক্ত করেছিলেন।নবাব মুর্শিদকুলী খাঁর কন্যা জিন্নত উন্নেসা, যাকে কেউ কেউ আজমত উন্নেসাও বলেন, তিনি ছিলেন খুবই পতিব্রতা ও ধর্মপরায়ণা। স্বামীর ইন্দ্রিয় লালসা ও ব্যভিচারে বিরক্ত হয়ে জিন্নত উন্নেসা উড়িষ্যা ছেড়ে ছেলেকে নিয়ে মুর্শিদাবাদে চলে আসেন। তবে রাজ শাসনের ব্যাপারে সুজাউদ্দিন যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছিলেন এবং সে ব্যাপারে তাঁকে সবচেয়ে বেশী সাহায্য করতেন আলিবর্দী খাঁ আর তাঁর দাদা হাজি আহম্মদ। মাত্র একশাে টাকা বেতনের চাকরী আরম্ভ করে আলিবর্দী নিজের বুদ্ধিতে ক্রমে ফৌজদার পদে উন্নীত হন। তাঁর বড় ভাই হাজি আহম্মদ এবং বড় ভাইয়ের তিনটি ছেলেও উড়িষ্যাতে সুজা খাঁর অধীনে কাজ করতেন। মুর্শিদকুলীর মৃত্যুর পরে সুজাউদ্দিন যে বাংলার সুবাদারী পেয়েছিলেন তার পিছনে ছিল আলিবর্দী ও হাজি আহম্মদের পরামর্শ।কিন্তু পরবর্তীকালে সুজাউদ্দিনের ছেলে সরফরাজ কে বিশ্বাসঘাতকতার মাধ্যমে গিরিয়ার যুদ্ধে পরাজয় ও হত্যা করে মুর্শিদাবাদ দখল করেছিলেন আলীবর্দী খাঁ। নবাব সুজাউদ্দিন নবাবী মসনদে বসে ছেলে সরফরাজকে তাঁর দেওয়ানের পদে বসিয়েছিলেন। নবাব মুর্শিদকুলী খাঁ রাজস্ব না দিতে পারার জন্যে যে সমস্ত জমিদারকে বন্দী কারে রেখেছিলেন সুজাউদ্দিন মসনদে বসেই তাদের সকলকে মুক্তি দিয়েছিলেন। জমিদারেরাও নবাবী সেরেস্তায় ঠিকভাবে খাজনা পাঠানাের প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় নবাবের সঙ্গে জমিদারদের সম্পর্ক ভালাে হয়েছিল। দিল্লীর বাদশা কাছ থেকে সুজাউদ্দিন মােতামান-উস-মুলক সুজাউদ্দৌলা বাহাদুর আসাদ জং উপাধি লাভ করেছিলেন। ১৭২৫ থেকে ১৭৩৯ সাল পর্যন্ত সুজাউদ্দিন নবাবী করে গিয়েছেন। তিনি ন্যায় বিচারক ও দানশীল ছিলেন। তিনি সকলের উপর ন্যায় বিচার করতেন। কাটরার মসজিদ নির্মাণের সময় মুরাদ ফরাস যে সমস্ত অন্যায় কাজ করেছিলেন, তার বিচার করে সুজাউদ্দিন মুরাদ ফরাসকে প্রাণদণ্ডের আদেশ দেন। বিহারের সুবাদারী পাওয়ার পর তিনি বিহারের শাসন কর্তা করে আলিবর্দীকে পাটনায় পাঠিয়ে দেন। সুজা খাঁর সাহায্যে এইভাবেই আলিবর্দী আর তাঁর দাদা হাজি আহম্মদ ক্ষমতাশালী হায়ে উঠেন। সুজাউদ্দিন চেহেল সেতুন প্রাসাদকে আরও বড় করেন এবং অনেকগুলি বাগ-বাগিচা নির্মাণ করান। ত্রিপােলিয়া গেট তিনিই নির্মাণ করিয়েছিলেন। কেল্লা নিজামতের উলটো দিকে নদীর ওপারে তিনি রােশনিবাগ নামে এক প্রমােদ উদ্যান এবং একটি মসজিদ নির্মাণ করান। তাঁর মৃত্যুর পরে রােশনিবাগেই তাঁকে কবর দেওয়া হয়। রাশনিবাগেই তাঁর কবর এখনও আছে। তবে প্রমােদ উদ্যান রােশনিবাগের কোনও চিহ্ন নেই। এর কাছেই ছিল ফররাবাগের প্রমােদ উদ্যান। প্রতি বছর বসন্তকালে বিলাসী নবাব বেগমদের নিয়ে ফররাবাগে আমোদ উপভোগ করতেন। জীবনের শেষভাগে সুজাউদ্দিন মন্ত্রীদের উপর রাজ্যশাসনের ভার দিয়ে নবাবী জেনানা নিয়েই কাল কাটাতেন। নিজের জন্মদিনে তিনি তুলট উৎসব করতেন। নবাবের জন্মদিনে নবাবকে দাঁড়িপাল্লায় বসিয়ে সােনা চাদি দিয়ে তাঁর ওজন করা হতাে এবং সেই সােনা চাদি সব গরীবদের মধ্যে বিতরণ করা হতাে। এর নাম ছিল তুলট উৎসব। কর্মচারী বা বন্ধুবান্ধবদেরও তিনি খুব দান করতেন। খাওয়া দাওয়া গানবাজনা ও নবাবীয়ানায় বহু অর্থ ব্যয় করলেও তিনি পণ্ডিত ও ফকিরদের খুব সম্মান করতেন। তাঁর রাজত্বকালে মুরশিদাবাদে নবাবী আড়ম্বর ও জাকজমকের অন্ত ছিল না। মুর্শিদাবাদে আমের চলন তার সময়েই বেড়ে উঠে। নানা জায়গা থেকে তিনি আমের কলম এনে আমের বাগান করার ব্যবস্থা করেন। তাঁর সময় থেকে নিজামতে আম্বা-খানা বা আমের সেরেস্তা খােলা হয়। সুজাউদ্দিনের রাজত্বকালে বাংলাদেশের মানুষ সুখেই ছিল। নবাব সুজাউদ্দিন ১৭৩৯ খ্রীস্টাব্দে পরলােকগমন করেন। মৃত্যুর আগে তিনি সমস্ত কর্মচারীদের দুমাসের বেতন পুরস্কার হিসাবে দেবার হুকুম দিয়ে যান এবং সকলের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। ভাগীরথী নদীর পশ্চিমপাড়ে রােশনিবাগে তাঁকে কবর দেওয়া হয়। বিলাসী ও নারীপরায়ণ হলেও তাঁর সময়ে তাঁর আমলে বাংলাদেশের কুটির শিল্পের অনেক উন্নতি হয়েছিল। রাজ্যে শান্তি ছিল। রেশম শিল্পেরও উন্নতি হয়, নবাবের পৃষ্ঠপোষকতায় মুরশিদাবাদে গজদন্ত শিল্প, সােনা-রুপার কাজ, জরীর কাজ প্রভৃতিরও সূত্রপাত হয়েছিল

अंग्रेजों के सामने सर झुकाये ये तस्वीर गद्दार मीर जाफर की है जिसकी वजह से आज ही के दिन 23 जून 1757 को अंग्रेजों ने "प्लासी के युद्ध" में सिराजुद्दौला को हारकर बंगाल पर कब्ज़ा कर लिया था।

कहने को तो यह युद्ध था लेकिन असल मे यह युद्ध हुआ ही नही था। सिराजुद्दौला के सेनापति मीर जाफर तीन और सेनानायक और उसके सैनिकों ने जंग लड़ी ही नही सिराजुद्दौला अकेले खड़े रह गए। जिन्हे अंग्रेजों ने आसानी से गिरफ्तार कर लिया। और उनका क़तल कर दिया गया।

प्लासी के युद्ध की कई वजहें थी जिनमें मुख्य वजह व्यापार था।
मुगल बादशाहों ने अंग्रेजों को निशुल्क सामुद्रिक व्यापार करने की छूट दी थी जो औरंगजेब के वफ़ात के बाद भी वैसे ही चलती रही। लेकिन अंग्रेजों ने इसका दुरुपयोग करना शुरु किया। वे अपना व्यक्तिगत व्यापार भी नि:शुल्क करने लगे और देशी व्यापारियों को बिना चुंगी दिए व्यापार करने के लिए प्रोत्साहित करने लगे। इससे नवाब सिराजुद्दौला को आर्थीक नुकसान पहुंचने लगा। जब, उन्होने व्यापारिक सुविधाओं के दुरुपयोग को बन्द करने का फैसला किया तो अंग्रेज संघर्ष पर उतर आए। लेकिन सिराजुद्दौला ने उन अंग्रेजों को क़ैद कर जेल में डाल दिया था।

यही से अंग्रेज जर्नल रोबर्ट क्लाइव ने सिराजुद्दौला के खिलाफ साजिश शुरू कर दी बंगाल के बड़े हिन्दू व्यापारियों को भड़काने लगा। लेकिन सिराजुद्दौला को सीधे जंग में हराना मुश्किल था

फिर क्लाइव ने अपने दो जासूस लगाये और उनसे कहा की जा के पता लगाओ की सिराजुदौला के फ़ौज में कोई ऐसा आदमी है जिसे हम रिश्वत दे लालच दे और रिश्वत के लालच में अपने देश से गद्दारी कर सके। उसके जासूसों ने ये पता लगा के बताया की हाँ उसकी सेना में एक आदमी ऐसा है जो रिश्वत के नाम पर बंगाल को बेच सकता है और अगर आप उसे कुर्सी का लालच दे तो वो बंगाल के सात पुश्तों को भी बेच सकता है।

और वो आदमी था मीरजाफर जिसने सिर्फ बंगाल ही नही बेचा ब्लकि हिंदुस्तान में ग़ुलामी की शुरुआत कर दी थी।

সুন্দর & ঐতিহাসিক স্থান,,।